THE BEST SIDE OF আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The best Side of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

ফ্রিজারে আলু পরিবহনের জন্য কোন শিপিং খরচ নেই।

• এভাবে তৈরী ঘরে ১৫০-২০০ মন আলু সংরক্ষণ করা যায়।

রাতেই ৬ অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা

ক্ষতির নমুনা: শুধু মাত্র টিউবারেই লক্ষণ প্রকাশ পায়। টিউবারের গায়ে বাদামী রঙের বসে যাওয়া, উঁচু অথবা খসখসে দাগ (দাদ) দেখা যায়। 

৫ থেকে ২ টন বীজ আলুর প্রয়োজন (একরে ৬০০-৮০০ কেজি)।

ব্যবস্থাপনা: সুস্থ রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। আলু লাগানোর সময় প্রতি হেক্টরে ৮০-৯০ কেজি হারে স্ট্যাবল ব্লিচিং পাউডার জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। পরিমিত মাত্রায় সেচ প্রয়োগ এবং রোগ দেখা দিলে পানি সেচ বন্ধ করতে হবে।

১৷ সুস্থ ও রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে৷

চাষের জন্য উপযুক্ত অঞ্চল : গোল আলুর এলাকা বলতে আগে রংপুর জেলাকেই বোঝাতো৷ আজকাল সেই কথা আর ঠিক নয৷ বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বেশি আলু উত্ পন্ন হয় ঢাকা জেলায়৷ উল্লেখ্য যে, একমাত্র ঢাকা জেলাতেই দেশের মোট উৎপাদন এক চতুর্থাংশের click here বেশি আলু উৎপাদিত হয়৷ বগুড়া, দিনাজপুর, কুমিল্লা, সিলেট এবং চট্টগ্রামেও যথেষ্ট আলু উৎপন্ন হয়৷ ফলনের দিক হতে অগ্রবর্তী জেলাগুলো হলো ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রংপুর, নোয়াখালী, ফরিদপুর, খুলনা ও কুমিল্লা৷ জমি তৈরি পদ্ধতি আশ্বিন মাস হতে আলুর জমি প্রস্তুতের কাজে হাত দিতে হয়৷ জমির প্রকৃতি ভেদে ৫/৬ চাষ ও বার কয়েক মই দিয়ে ভালোভাবে পাইট করে চাষ করতে হয়৷ আলুর জমি গভীরভাবে চাষ করা উচিত৷ কোনো কোনো অঞ্চলে যেমন, ঢাকার মুন্সীগঞ্জ ও কুমিল্লা সদর এলাকার চাষীগণ কোদাল ও লাঙলের সাহায্যেই জমি গভীরভাবে চাষ করে থাকেন৷ জমি শুধু গভীরভাবে চাষ করলেই হয় না, মাটি যাতে মোলায়েম হয় ও ঝুরঝুরা করে প্রস্তুত করা হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হয়৷ ঢেলা যুক্ত ও আঁটসাঁট জমিতে আলুর বৃদ্ধি ব্যাহত হয়৷

ভূমিকা: ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়ে থাকে।

দুই সপ্তাহে ২৫ হাজার টাকার ফল বিক্রি, ১৩ লাখের আশাবাদী জাবিদ

তবে জমি তৈরির আগে মাটি শোধন করে নিতে পারলে ভালো হয়। এতে আলুর ঢলে পড়া রোগ প্রতিরোধ করা যায়। আগের বছর ঢলে পড়া রোগ হয়নি বা রোগ হয়েছে এমন যেকোনো জমিতেই মাটি শোধন করে নিতে হয়। শেষ চাষের আগে বিঘা প্রতি ৪ থেকে ৫ কেজি ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে চাষ দিয়ে সেচ দিতে হয়। ব্লিচিং পাউডার জমির মাটির সাথে মেশানোর পর জমিতে অবশ্যই জো অবস্খা থাকতে হয়। এভাবে ২৮ থেকে ৩০ দিন জমি ফেলে রাখতে হয়। এতে জমির মাটি শোধন হয় অর্থাৎ মাটির বিশেষ বিশেষ রোগ জীবাণু ধ্বংস হয় বা তাদের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।

আলুর স্টেম ক্যাষ্কার স্কার্ফ রোগের লক্ষণ :

• মাচা থেকে চাল পর্যন্ত বাঁশের বেড়া দিতে হবে। বাঁশের বেড়া এমনভাবে দিতে হবে যেন ওপরের অংশের বেড়াতে যথেষ্ট পরিমাণ ফাঁক থাকে যাতে যথেষ্ট আলো-বাতাস চলাচল করতে পারে।

ভূমিকা : স্কেলেরোসিয়াম রলফসি নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

Report this page